,

it-shop.Com

দেবিকা মেয়েদের ব্যাটিং নিয়ে কাজ করবেন

Spread the love

 

অনলাইন ডেস্ক : বাংলাদেশ দলে একজন মহিলা কোচের দাবি ছিল অনেক দিনের। এবার প্রধান কোচ ডেভিড ক্যাপেলের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ভারতের পুনের মেয়ে দেবিকা পালশিখর। তিনি পালন করবেন সহকারী কোচের দায়িত্ব। এরই মধ্যে বাংলাদেশে এসেছেন তিনি। গতকাল এসেছিলেন মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামেও। সেখানেই কথা বলেছেন সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে।
তুলে ধরেছেন বাংলাদেশের নারী ক্রিকেটারদের জন্য তার পরিকল্পনার কথা। নিজের ক্রিকেট জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়েই তিনি রুমানাদের এগিয়ে নিতে চান সামনের দিকে। শুধু তাই নয় বাংলাদেশ দলকে তিনি বেশ ভালোভাবেই দেখছেন বেশ কয়েক বছর ধরে। যে কারণে জানে তার কাজটা কি। তিনি বলেন, ‘গত ছয় সাত বছর ধরে আমি বাংলাদেশ দলকে দেখেছি। তাদের মধ্যে শক্তি ও আত্মবিশ্বাস আছে। আমার মনে তাদের মধ্যে কিছুটা কৌশলগত ও দলীয় প্রচেষ্টার অভাব আছে। আপনি যখন আরো বড় জায়গায় খেলতে যাবেন, আপনাকে মানসিকভাবে আরো শক্ত হতে হবে। গত ছয় সাত বছরে তারা যা করেছে, তা ভালো। তবে আরো উঁচু পর্যায়ে যেতে তাদের আরো সময় দরকার।’
দেবিকা নিজে ক্রিকেট খেলেছেন ভারতের হয়ে লম্বা সময়। এরপর দায়িত্ব পালন করেছেন কোচেরও। দুটি অভিজ্ঞতাই তিনি বাংলাদেশ নারী দলের জন্য কাজে লাগাতে চান বলেই জানিয়েছেন। শুধু ওয়ানডেই নয় নারী দলকে নিয়ে তিন ফরমেটেও কাজ করতে প্রস্তুত। দেবিকার ১৯৯৮ সালে পেশাদার ক্রিকেটার হিসেবে পথ চলা। যা অব্যাহত ছিল ২০১১ সাল পর্যন্ত। ১৩ বছরের ক্যারিয়ারে খেলেছেন ভারতের ঘরোয়া ও জাতীয় নারী ক্রিকেট দলের হয়ে। এরপর ক্রিকেট ক্যারিয়ারের ইতি টানলেও আছেন ক্রিকেটের সঙ্গেই। ৯ বছর সহকারী কোচ হয়ে কাজ করছেন। এর মধ্যে দুই বছর (২০১৪, ২০১৫) ভারত নারী ক্রিকেট দলের সঙ্গে। ব্যাটিং, বোলিং, ফিল্ডিং, শিষ্যদের তিনটি বিভাগেই তিনি বাংলাদেশ নারী দলকে এগিয়ে নিতে পারদর্শী বলেই জানিয়েছেন। দেবিকা বলেন, ‘ভারতে আমি তিনটি বিভাগ নিয়েই কাজ করেছি। এখানে প্রধান কোচ আছেন। উনি যে জায়গায় মনে করবেন যে আমার সাহায্য দরকার, আমি তা করতে প্রস্তুত আছি। আমি তিনটি বিভাগেই কাজ করতে প্রস্তুত।’ সেই সঙ্গে বাংলাদেশ সম্পর্কে বেশ ভালোই খোঁজ রাখেন দেবিকা। যে কারণে খুব ভালো করেই জানেন বাংলাদেশ নারী দলের শক্তি ও দুর্বলতার দিকগুলোও। বিশেষ করে ব্যাটিং নিয়ে যে ধুঁকছে নারী দল তাও ভালোভাবেই জানেন এ কোচ। তবে এখনই কি করবেন তা নিয়ে আগ বাড়িয়ে বলতে রাজি নন। তিনি বলেন, ‘এত বছর আমি তাদেরকে দূর থেকে দেখেছি। এখন দেখবো কাছ থেকে। আর সবচেয়ে বড় ব্যাপার হলো, এখনই তাদের বিষয়ে মন্তব্য করলে সেটা অনেক দ্রুত হয়ে যায়। একটা বা দুইটা বছর কাজ করলে হয়তো বুঝতে পারবো।’ শুধু তাই নয় বাংলাদেশ দলের মধ্যে অপার সম্ভাবনা রয়েছে যা তিনি কাজে লাগাতে চান। তিনি বলেন, ‘হ্যাঁ, আমার মনে হয় তাদের মধ্যে খুব ভালো সম্ভাবনা আছে। তাদেরকে এখন কেবল সঠিক পথটা দেখিয়ে দিতে হবে, যাতে তারা সামনে এগোতে পারে।’

সেনিজ বলেন, ‘গানটির জন্য আমি প্রায় দুই বছরের প্রস্তুতি নিয়েছি। অবশেষে সেটি প্রকাশ পেয়েছে। গানটির অডিও এবং ভিডিওতে একটা ম্যাসেজ আছে-সেটা হলো ভালোবাসা হতে হবে শর্তহীন। শুটিংয়ে আমি খুবই মজা করেছি। প্রাণখুলে নেচেছি। আশা করছি গানটি সবার ভালো লাগবে।’

it-shop.Com

     এই বিভাগের আরও খবর