দর্পণ ডেস্ক : বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের ভারত সফরে ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ৩ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুই দেশের যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) পঞ্চম বৈঠক শেষে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের ১ হাজার ৮০০ সরকারি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ভারত। এছাড়া চিকিৎসা খাতের উন্নয়নে দুই দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে দুই দেশের দুর্নীতি দমন কমিশন একসঙ্গে কাজ করবে।

যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে ঢাকার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। অন্যদিকে ছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের ভারত সফরে ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ৩ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুই দেশের যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) পঞ্চম বৈঠক শেষে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের ১ হাজার ৮০০ সরকারি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ভারত। এছাড়া চিকিৎসা খাতের উন্নয়নে দুই দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে দুই দেশের দুর্নীতি দমন কমিশন একসঙ্গে কাজ করবে।

যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে ঢাকার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। অন্যদিকে ছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের ভারত সফরে ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ৩ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুই দেশের যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) পঞ্চম বৈঠক শেষে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের ১ হাজার ৮০০ সরকারি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ভারত। এছাড়া চিকিৎসা খাতের উন্নয়নে দুই দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে দুই দেশের দুর্নীতি দমন কমিশন একসঙ্গে কাজ করবে।

যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে ঢাকার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। অন্যদিকে ছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।

বৈঠক শেষে এক টুইট বার্তায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রবীশ কুমার জানান, দুই দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক আস্থার সম্পর্ক সামনের দিনে আরও শক্তিশালী হবে।

রবীশ কুমার আরও জানান, বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের আরও সমর্থন চান। নয়াদিল্লির পক্ষ থেকেও এই সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার অঙ্গীকার করা হয়।

এর আগে, ৭ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ঢাকার পক্ষে জোরালো সমর্থন প্রত্যাশা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। এই সময়ে নরেন্দ্র মোদি রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

প্রসঙ্গত, দুই দেশের পঞ্চম যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে যোগ দিতে গত বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ভারত সফরে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। ভারত সফর শেষে আগামীকাল শনিবার (৯ ফ্রেব্রুয়ারি) দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।#বৈঠক শেষে এক টুইট বার্তায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রবীশ কুমার জানান, দুই দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক আস্থার সম্পর্ক সামনের দিনে আরও শক্তিশালী হবে।

রবীশ কুমার আরও জানান, বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের আরও সমর্থন চান। নয়াদিল্লির পক্ষ থেকেও এই সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার অঙ্গীকার করা হয়।

এর আগে, ৭ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ঢাকার পক্ষে জোরালো সমর্থন প্রত্যাশা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। এই সময়ে নরেন্দ্র মোদি রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

প্রসঙ্গত, দুই দেশের পঞ্চম যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে যোগ দিতে গত বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ভারত সফরে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। ভারত সফর শেষে আগামীকাল শনিবার (৯ ফ্রেব্রুয়ারি) দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।

দর্পণ ডেস্ক : বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের ভারত সফরে ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ৩ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুই দেশের যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) পঞ্চম বৈঠক শেষে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের ১ হাজার ৮০০ সরকারি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ভারত। এছাড়া চিকিৎসা খাতের উন্নয়নে দুই দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে দুই দেশের দুর্নীতি দমন কমিশন একসঙ্গে কাজ করবে।

যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে ঢাকার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। অন্যদিকে ছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের ভারত সফরে ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ৩ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুই দেশের যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) পঞ্চম বৈঠক শেষে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের ১ হাজার ৮০০ সরকারি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ভারত। এছাড়া চিকিৎসা খাতের উন্নয়নে দুই দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে দুই দেশের দুর্নীতি দমন কমিশন একসঙ্গে কাজ করবে।

যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে ঢাকার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। অন্যদিকে ছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের ভারত সফরে ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ৩ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুই দেশের যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) পঞ্চম বৈঠক শেষে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের ১ হাজার ৮০০ সরকারি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ভারত। এছাড়া চিকিৎসা খাতের উন্নয়নে দুই দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে দুই দেশের দুর্নীতি দমন কমিশন একসঙ্গে কাজ করবে।

যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে ঢাকার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। অন্যদিকে ছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।

বৈঠক শেষে এক টুইট বার্তায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রবীশ কুমার জানান, দুই দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক আস্থার সম্পর্ক সামনের দিনে আরও শক্তিশালী হবে।

রবীশ কুমার আরও জানান, বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের আরও সমর্থন চান। নয়াদিল্লির পক্ষ থেকেও এই সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার অঙ্গীকার করা হয়।

এর আগে, ৭ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ঢাকার পক্ষে জোরালো সমর্থন প্রত্যাশা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। এই সময়ে নরেন্দ্র মোদি রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

প্রসঙ্গত, দুই দেশের পঞ্চম যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে যোগ দিতে গত বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ভারত সফরে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। ভারত সফর শেষে আগামীকাল শনিবার (৯ ফ্রেব্রুয়ারি) দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।#বৈঠক শেষে এক টুইট বার্তায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রবীশ কুমার জানান, দুই দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক আস্থার সম্পর্ক সামনের দিনে আরও শক্তিশালী হবে।

রবীশ কুমার আরও জানান, বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের আরও সমর্থন চান। নয়াদিল্লির পক্ষ থেকেও এই সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার অঙ্গীকার করা হয়।

এর আগে, ৭ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ঢাকার পক্ষে জোরালো সমর্থন প্রত্যাশা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। এই সময়ে নরেন্দ্র মোদি রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

প্রসঙ্গত, দুই দেশের পঞ্চম যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে যোগ দিতে গত বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ভারত সফরে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। ভারত সফর শেষে আগামীকাল শনিবার (৯ ফ্রেব্রুয়ারি) দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।

দর্পণ ডেস্ক : বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের ভারত সফরে ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ৩ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুই দেশের যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) পঞ্চম বৈঠক শেষে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের ১ হাজার ৮০০ সরকারি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ভারত। এছাড়া চিকিৎসা খাতের উন্নয়নে দুই দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে দুই দেশের দুর্নীতি দমন কমিশন একসঙ্গে কাজ করবে।

যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে ঢাকার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। অন্যদিকে ছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের ভারত সফরে ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ৩ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুই দেশের যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) পঞ্চম বৈঠক শেষে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের ১ হাজার ৮০০ সরকারি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ভারত। এছাড়া চিকিৎসা খাতের উন্নয়নে দুই দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে দুই দেশের দুর্নীতি দমন কমিশন একসঙ্গে কাজ করবে।

যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে ঢাকার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। অন্যদিকে ছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।বাংলাদেশের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের ভারত সফরে ঢাকা-নয়াদিল্লির মধ্যে ৩ বিষয়ে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। শুক্রবার (৮ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুই দেশের যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের (জেসিসি) পঞ্চম বৈঠক শেষে এসব সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

সমঝোতা অনুযায়ী বাংলাদেশের ১ হাজার ৮০০ সরকারি কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ দেবে ভারত। এছাড়া চিকিৎসা খাতের উন্নয়নে দুই দেশের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এবং দুর্নীতি প্রতিরোধে দুই দেশের দুর্নীতি দমন কমিশন একসঙ্গে কাজ করবে।

যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে ঢাকার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। অন্যদিকে ছিলেন, ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুষমা স্বরাজ।

বৈঠক শেষে এক টুইট বার্তায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রবীশ কুমার জানান, দুই দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক আস্থার সম্পর্ক সামনের দিনে আরও শক্তিশালী হবে।

রবীশ কুমার আরও জানান, বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের আরও সমর্থন চান। নয়াদিল্লির পক্ষ থেকেও এই সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার অঙ্গীকার করা হয়।

এর আগে, ৭ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ঢাকার পক্ষে জোরালো সমর্থন প্রত্যাশা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। এই সময়ে নরেন্দ্র মোদি রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

প্রসঙ্গত, দুই দেশের পঞ্চম যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে যোগ দিতে গত বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ভারত সফরে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। ভারত সফর শেষে আগামীকাল শনিবার (৯ ফ্রেব্রুয়ারি) দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।#বৈঠক শেষে এক টুইট বার্তায় ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রবীশ কুমার জানান, দুই দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক আস্থার সম্পর্ক সামনের দিনে আরও শক্তিশালী হবে।

রবীশ কুমার আরও জানান, বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারতের আরও সমর্থন চান। নয়াদিল্লির পক্ষ থেকেও এই সঙ্কটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার অঙ্গীকার করা হয়।

এর আগে, ৭ ফেব্রুয়ারি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে ঢাকার পক্ষে জোরালো সমর্থন প্রত্যাশা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুল মোমেন। এই সময়ে নরেন্দ্র মোদি রোহিঙ্গা সংকটের স্থায়ী সমাধানে ঢাকার পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।

প্রসঙ্গত, দুই দেশের পঞ্চম যৌথ কনসালটেটিভ কমিশনের বৈঠকে যোগ দিতে গত বুধবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় ভারত সফরে যান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। ভারত সফর শেষে আগামীকাল শনিবার (৯ ফ্রেব্রুয়ারি) দেশে ফেরার কথা রয়েছে তার।