মিজানুর রহমান, হরিপুর (ঠাকুরগাঁও) : রাজনীতিতে সহায়ক সংগঠনের ভুমিকা বরাবরই বড় একটা স্থান দখন করে থাকে। উপমহাদেশের ছাত্র রাজনীতিতে সবচেয়ে পুরাতন ও দায়িত্বশীল ভুমিকায় বাংলাদেশ ছাত্রলীগ অগ্রজ।
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা ছাত্র রাজনীতির মেরুকরণে বিএনপি- জামাত- শিবির প্রতিহত করে হাতে গুনা কয়েকজন সফল ছাত্র নেতার কথা শুনা যায়, তার মধ্যে সুমন একজন।
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা ছাত্রলীগের সিনিয়র সাংগঠনিক সম্পাদক আরজু লিটন জানান,২০১৪ সালে জামায়াত- বিএনপি সারাদেশে নাশকতা চালিয়ে শত শত মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে মারলেও আমাদের উপজেলায় সুমনের নেতৃত্বে শক্ত হাতে দমন করেছিলাম তাদেরকে।
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ছাত্রলীগ অনেক বড় ভুমিকা পালন করে। জাতির ক্রান্তি লগ্লে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় ছাত্রলীগের দায়িত্ব পান মমিরুল ইসলাম সুমন। ১ম বার ২০১৩ সাল থেকে ২০১৭ সাল ও ২য় বারে ২০১৭ সাল থেকে অধ্যাবধি বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার দায়িত্ব সুনামের সহিত পালন করে আসছে।
দলীয় শৃংখলা ও আনুগত্য বোধের মধ্যে ছাত্র সমাজকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে উজ্জিবিত করে উপজেলা ও জেলা আওয়ামী লীগের হাতকে শক্তিশালী করতে সদা জাগ্রত রয়েছে।
ইতিমধ্যে বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় ছাত্রলীগকে আরও সুসংগঠিত করে জননেত্রীর হাতকে শক্তিশালী করতে মমিরুল ইসলাম সুমনসহ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাত-দিন অক্লান্ত পরিশ্রম করে কাজ করে যাচ্ছে।
দলীয় সকল অনুষ্ঠানে ছাত্রলীগের সদা অংশ গ্রহন জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগকে সহায়ক হিসাবে বর্তমান ছাত্র রাজনীতির সাধুবাদ পাওয়ার দাবিদার হয়েছেন সুমন।
গতানুগতিক ছাত্র রাজনীতির বাহিরে এসে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে বালিয়াডাঙ্গী ছাত্রলীগ পূর্বের মতো আরো সচেষ্ট হবে বলে মনে করে বালিয়াডাঙ্গী ছাত্রলীগ।
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা আওয়ামীলীগের সহায়ক সংগঠন হিসাবে ছাত্রলীগকে এক বটবৃক্ষের ছায়ায় নিয়ে এনেছে বলে মনে করেন স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা কর্মীগণ।
উপজেলা আওয়ামী লীগ আর উপজেলা ছাত্রলীগ এক ও অভিন্ন বলে মনে করেন ঠাকুরগাঁও জেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জননেতা প্রভাষক মাজহারুল ইসলাম সুজন।