মধাঞ্চলের চেয়ে তখনও ১২১ রানে পিছিয়ে দক্ষিণাঞ্চল। কিন্তু ২৮.২ ওভারে ৪ উইকেটে স্কোরবোর্ডে ১১৪ রান জমা হতেই প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে দেয় তারা। আবদুর রাজ্জাকের দল এই কাজটি করেছে প্রতিপক্ষকে বোনাস পয়েন্ট না দিতে।
শনিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজারের শেখ কামাল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামের একাডেমি মাঠে বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের (বিসিএল) তৃতীয় রাউন্ডে ২ উইকেটে ২৯ রান নিয়ে দ্বিতীয় দিন শুরু করে দক্ষিণাঞ্চল। শামসুর রাহমান (২৫) ও নুরুল হাসানের (৪৮) ব্যাটে ভালেই এগোচ্ছিল তারা।
তবে দলীয় ১১৪ রানে শামসুর বিদায় নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ইনিংস ঘোষণা করে মধাঞ্চলকে ফের ব্যাটিংয়ে পাঠায় দক্ষিণাঞ্চল।
প্রতিটি দল ১০০ ওভারে ৫ উইকেট নিতে পারলে পাবে ০.৫ পয়েন্ট। ১ পয়েন্ট পাওয়া যাবে ৭ উইকেট নিলে। সর্বোচ্চ ১.৫ পয়েন্ট পেতে হলে নিতে হবে প্রতিপক্ষের ৯ উইকেট। সেই সমীকরণকে সামনে রেখে দলকে ফাইনালে তোলার জন্য এমন পদ্ধতি বেছে নেয় দক্ষিণাঞ্চল।
অবশ্য গত দুই রাউন্ড শেষে ১৬.৩৯ পয়েন্ট নিয়ে বিসিএলের টেবিলের শীর্ষেই আছে তারা। তৃতীয় স্থানে থাকা মধ্যাঞ্চলের পয়েন্ট ৯.৫।
দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে অবশ্য ভালই করেছে মধ্যাঞ্চল। নাজমুল হাসান শান্ত’র অপরাজিত ১২২ রানের সুবাদে ৬ উইকেটে ২০৯ রান করে দিন শেষ করেছে শুভাগত হোমের দল। দক্ষিণাঞ্চলের চেয়ে তারা এগিয়ে গেছে ৩৩০ রানে।
এর আগে প্রথম ইনিংসে মার্শাল আইয়ুবের সেঞ্চুরিতে ২৩৫ রানে অলআউট হয়েছিল মধ্যাঞ্চল।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫৬ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২০
ইউবি