দর্পণ ডেস্ক : বাংলাদেশ নতুন বছরকে স্বাগত জানালো। তবে তার আগেই নতুন বছরকে স্বাগত জানালো নিউজিল্যান্ড৷ রাত ১১টা ৫৯ থেকে কাউন্ডডাউন শুরু হয় সেখানে৷ তারপর ঘড়িতে রাত ১২টা বাজতেই আতশবাজির ঝলকে ভরে যায় সেখানকার আকাশ৷ সবাই মিলে একসঙ্গে হ্যাপি নিউ ইয়ার বলে উল্লাস করতে শুরু করে৷

নিউজিল্যান্ডের পর পরই অস্ট্রেলিয়া এবং দূর প্রাচ্যের দেশগুলো স্বাগত জানালো ২০১৯-কে৷ অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে আতশবাজির ঝলকানিতে আলোকিত হয়েছে রাতের আকাশ। ওই উৎসবে প্রায় ২০ লাখ লোকের সমাগম ঘটে।

ইউরোপে নতুন বছর উদযাপন করতে বার্লিনে প্রায় ১৫ লাখ মানুষ সমবেত হয়ে কাউন্টডাউন শুরু করে। স্পেনের মাদ্রিদেও ২৫ হাজার মানুষ বর্ষবরণে সামিল হয়। লন্ডনে আতশবাজি দেখতে জড়ো হয় লক্ষাধিক মানুষ। ইউরোপজুড়ে নিরাপত্তা উদ্বেগের মধ্যেও পালন করা হয় বর্ষবরণের উৎসব।

২০১৯ সালকে বরণ করে নেয় নিউইয়র্কের টাইম স্কয়ারে জড়ো হওয়া লাখ লাখ মানুষ।

এছাড়া সমগ্র এশিয়াজুড়ে শুরু হয় নতুন বর্ষবরণের আমেজ। হংকং, সিঙ্গাপুর এবং বেইজিংয়ের মতো বড় বড় শহরগুলো নিজ নিজ উৎসবে মেতে ওঠে।

মিসরে কায়রোর কাছে পিরামিডগুলোর সামনে বর্ষবরণের উৎসব আয়োজন করা হয়। দুবাইয়ে বিশ্বের সুউচ্চ মিনার বুর্জ খলিফায় করা হয় আলোকজসজ্জা। নেয়া হয় আতশবাজির প্রস্তুতিও।