কলাপাড়া প্রতিনিধি : জমি-জমা সক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে পড়শি মন্নান খান এর নেতৃত্বে রাশেদা বেগম (৩২) ও তার ছেলে লিমনকে (১৩) মারধর করে গুরুতর জখম করেছে। মারধরে রাশেদা বেগমের মাথা ও তার ছেলে লিমনের ডান হাত ভেঙ্গে যায়। ঘটনা শুনে স্থানীয় ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন ঘটনাস্থলে এসে আহতদের উদ্ধার করে আমতলী হাসপাতালে ভর্তি করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে সোমবার শেষ বিকেলে কলাপাড়া উপজেলার চম্পাপুর ইউনিয়নের উত্তর মাছুয়াখালী গ্রামে। এলাকাবাসী ও প্রত্যাক্ষদর্শীরা জানান, সোমবার শেষ বিকেলে রাশেদা পড়শিদের বাড়ি থেকে টিউবলের পানি আনতে যায়। পনি নিয়ে ফেরার সময় সালাম খানের বাড়ি পর্যন্ত আসলে মন্নান খানের নেতৃতে সালম খান, রাহাহাত খান, অপু খান, মাসুদা, কালী বেগম, তুলিসহ ১০/১২ জনে রাশেদাকে মারধর করে¡। এসময় রাশেদার ডাক চিৎকারে তার ছেলে লিমন মাকে বাঁচাতে আসলে তাকেও মারধর করা হয়। খবর পেয়ে রাশেদার ভাই ইদ্রিদ খান ঘটনাস্থলে গেলে মন্নান খান মরিচের গুড় ছিটিয়ে তাকে কাছে আসতে দেয়নি। মারধরে রাশিদার মাথা ও তার ছেলে লিমনের ডান হাত ভেঙ্গে যায়। ইউপি সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন খবর পেয়ে আহতদের উদ্ধার করে আমতলী হাসপাতালে ভর্তি করেছে। এব্যাপারে ইউপি মেম্বর জাহাঙ্গীর হেসেনের সাথে কথা বলেলে তিনি বলেন, রাশেদা ও তার ছেলে লিমকে মন্নান খানসহ তাদের স্বজনরা মারধর করে আহত করে। আমি খবর পেয়ে ঘটনা স্থল থেকে তাদেরকে উদ্বার করে আমতলী হাসপাতালে ভর্তি করেছি।