আব্দুল হক (পংকি), লন্ডন থেকে : বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ যুক্তরাজ্য শাখাকে সুসংগঠিত সংগঠন হিসেবে গড়ে তোলার জন্য যে মানুষটি দিন-রাত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন তিনি হলেন যুক্তরাজ্য শাখা বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সংগ্রামী সাধারণ সম্পাদক সেলিম আহমেদ খান। যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মী দ্বারা দেশবিরোধী অপতৎপরতার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর জন্য যুক্তরাজ্য যুবলীগের নেতাকর্মীদের একত্রিত করে জনমত সৃষ্টি করে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ যুক্তরাজ্য শাখাকে একটি সুশৃঙ্খল ও সুসংগঠিত সংগঠন হিসেবে সবার মাঝে তুলে ধরছেন। এই যুবনেতা সংগঠনকে সুসংগঠিত করার জন্য যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের নেতাকর্মীদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের বার্তা সবার কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। রাজনৈতিক কর্মকা- পরিচালনার সময় বহুবার বাংলাদেশ ও যুক্তরাজ্যে বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মী দ্বারা হয়রানি ও হুমকির শিকার হয়েছেন এই কর্মীবান্ধব মানুষটি। যুক্তরাজ্য যুবলীগের নেতাকর্মীদের যে কোনো প্রয়োজনে যেমন এগিয়ে আসেন, ঠিক তেমনইভাবে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে আগত কেন্দ্রীয় নেতাদের দেখভাল ও আপ্যায়নসহ সার্বক্ষণিক সঙ্গী হয়ে থাকেন সেলিম আহমেদ খান। যুক্তরাজ্যে অবস্থানরত বাংলাদেশ কমিউনিটির কাছে সেলিম আহমেদ খান মানে একজন মানবিক যুবনেতা। তিনি সুদূর বিদেশে অবস্থানরত অবস্থায়ও নিজ মাতৃভূমিকে ভুলে যাননি। যখনই সময় পান, তখনই ছুটে আসেন সিলেট জেলার গোলাপগঞ্জ থানাধীন কালীজুরী গ্রামের বাসিন্দাদের কাছে। সিলেট সংসদীয় আসন-৬-এর বাসিন্দা ও স্থানীয় নেতাকর্মীরা উৎফুল্ল হয়ে উঠেন যখনই এই মানবিক যুবনেতা তার নিজ গ্রামের বাড়িতে আসেন। স্থানীয় পর্যায়ে অসহায়-দুঃখী মানুষের বিপদ-আপদে এগিয়ে আসেন এই মানুষটি। বাংলাদেশে অবস্থানরত অবস্থায় তিনি স্থানীয় নেতাদের নিয়ে কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী সব রাজনৈতিক প্রোগ্রাম ও নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণায় অংশগ্রহণ করে থাকেন। দর্পণ প্রতিদিন লন্ডন প্রতিনিধি তার সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, আমি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সেলিম আহমেদ খান। ব্যক্তি সেলিম আহমেদ খানকে মানুষ যা না চেনে, তার চেয়ে হাজার গুণ বেশি চিনে যুবলীগের সেলিম আহমেদ খান হিসেবে। তিনি আরও বলেন, আমি জাতির পিতার আদর্শে বলীয়ান হয়ে মানবতার নেত্রী প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার ভ্যানগার্ড হিসেবে আজীবন কাজ করে যেতে চাই। যত বাধা-বিপত্তি আসুক না কেন, আমি আমার নেত্রীর জন্য, আমার সংগঠনের জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত।