সোমবার বেলা সোয়া ১১টার দিকে ঢামেক হাসপাতালের বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মরদেহ ঢামেক হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সাতজনের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। এদের মধ্যে হিরণের শরীরের ৭০ শতাংশ, আবুল হোসেনের ৪৫ শতাংশ ও কাওছার ২৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
এর আগে সোমবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। দগ্ধ অপর সাতজন হলেন- মো. কিরণ মিয়া (৪৫), মো. আবুল হোসেন (২৫), মো. হিরণ মিয়া (২৫), মুক্তা (২০), মো. কাওছার (১৬), আপন (১০) ও লিমা (৩)।