এরইমধ্যে নতুন প্রযুক্তির পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য ভারত ও ওয়েস্ট ইন্ডিজে ১২টি ম্যাচে ব্যবহার হয়েছে।
নতুন এই প্রযুক্তির মাধ্যমে টেলিভিশন আম্পায়ার বোলারের প্রতিটি বলে পা ফেলার জায়গা পর্যবেক্ষণ করবেন। লাইনের বাইরে পা পড়লেই সঙ্গে সঙ্গে আম্পায়ারকে জানাবেন টেলিভিশন আম্পায়ার। পায়ের ‘নো’-বল ছাড়া বাকি অন্য সকল ‘নো’-বল অন-ফিল্ড আম্পায়ারের দায়িত্বেই থাকছে।
বর্তমানে ডিসিশন রিভিউ সিস্টেমে তৃতীয় আম্পায়ার ‘নো’-বল পরীক্ষা করেন। এছাড়া ব্যাটসম্যানের আউটের পরও অন-ফিল্ড আম্পায়ার বললে ‘নো’-বল পরীক্ষা করা হয়।
আইসিসি বলছে, ৪,৭১৭টি ডেলিভারির মাধ্যমে ইতোমধ্যে এই প্রযুক্তির শতভাগ সঠিক সিদ্বান্ত নেয়া হয়েছে।
এ ব্যাপারে আইসিসির মহাব্যবস্থাপক জিওফ অ্যালার্ডিচ বলেন, ‘এ প্রযুক্তির মধ্য দিয়ে পায়ের ‘নো’-বলে ভুল কমে আসবে। ক্রিকেট সব সময়ই নতুন-নতুন প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে এগিয়ে আছে। ‘নো’-বল ডাকা মাঠের আম্পায়ারের জন্য সব সময়ই কঠিন কাজ। তবে এ প্রযুক্তির ব্যবহারে ভুলের হার শূন্যের কোটায় নেমে আসবে।’
অস্ট্রেলিয়ায় আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হবে নারীদের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। শেষ হবে ৮ মার্চ।