দর্পণ ডেস্ক : গত বছরের আগস্টে ২৬৮ গ্রাম ওজন নিয়ে জন্ম হয় শিশুটির। এত কম ওজন হওয়ায় তার বেঁচে থাকার সম্ভাবনা একেবারেই ছিল না। চিকিৎসকদের চেষ্টায় সে বর্তমানে সুস্থ। এখন তার ওজন বেড়ে ৩.২ কেজি। গত সপ্তাহে হাসপাতাল ছেড়ে বাবা-মায়ের সঙ্গে বাড়ি ফিরেছে শিশুটি ।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপানের টোকিও কিয়ো ইউনিভার্সিটি হাসপাতালে ২৪ সপ্তাহের মাথায় জন্ম হয় ওই শিশুর।
যুক্তরাষ্ট্রের লোয়া ইউনিভার্সিটির বরাত দিয়ে শিশুটির চিকিৎসক ড. টাকেশি আরিমিতসু বলেন, এ পর্যন্ত জন্মানো সবচেয়ে ক্ষুদ্রকায় ছেলে নবজাতক ছিল সে।
কিয়ো ইউনিভার্সিটি বলছে, জাপানে এক কিলোগ্রামের কম ওজনের নবজাতকের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ৯০ ভাগ। কিন্তু ৩০০ গ্রামেরও কম ওজনের নবজাতকের ক্ষেত্রে এ সম্ভাবনা ৫০ শতাংশে নেমে আসে। তবে এত কম ওজনে জন্ম নেয়া মেয়ে শিশুদের চেয়ে ছেলে শিশুদের বেঁচে থাকার হার কম।
এর আগে ২৭৪ গ্রাম ওজনের এক শিশু জন্ম নেয় জার্মানিতে। ২০১৫ সালে সেখানে জন্ম হয় এক মেয়ে শিশুর, যার ওজন ছিল মাত্র ২৫২ গ্রাম।