দর্পণ ডেস্ক : জাতীয় পার্টি থেকে নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন হিরো আলম। মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন। রোববার ২ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাইয়ের প্রথম দিনে বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আশরাফ হোসেন হিরো আলমের মনোনয়ন বাতিলের ঘোষণা দেন।
নির্বাচন কর্মকর্তা আশরাফ হোসেন হিরো আলমের মনোনয়ন অবৈধ ঘোষণার বিষয়ে বলেন, ‘কেউ স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে মনোনয়ন নিলে তাকে তার নির্বাচনী এলাকার মোট ভোটারের ১ শতাংশের স্বাক্ষর লাগে। তবে হিরো আলম ভোটারদের স্বাক্ষরসংবলিত যে তালিকা জমা দিয়েছেন তা যাচাই করে দেখা গেছে, তিনি ভুয়া ভোটারদের তালিকা জমা দিয়েছেন’।
হিরো আলমের নির্বাচনী অভিজ্ঞতা এটিই প্রথম নয়। এর আগে স্থানীয় নির্বাচনে অংশ নেন এ মডেল।
জাতীয় নির্বাচনে কেন অংশ নিচ্ছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে হিরো আলম বলেন, জনগণের ভালোবাসায় আজ আমি হিরো আলম। সেই ভালোবাসার মূল্য দিতেই আমি নির্বাচন করছি।
নিজের আর্থিক অসচ্ছলতার কথা স্বীকার করেন হিরো আলম। তিনি বলেন, আমি আর্থিকভাবে মোটেও আর ১০ জনের মতো সক্ষম নই। কিন্তু মানুষের ভালোবাসা অর্জনে আমি সবার থেকে এগিয়ে। নির্বাচনে এটিই আমার বড় শক্তি।
ইউটিউবে বিচিত্র অভিনয়, গান আর নাচ দেখিয়ে দেশব্যাপী আলোচনায় আসেন হিরো আলম।