ফাইল ছবি
দর্পণ ডেস্ক : আজ শনিবার সকাল ১০টায় হেলিকপ্টারযোগে তেজগাঁওয়ের পুরাতন বিমানবন্দর থেকে পটুয়াখালীর পায়রার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী। এরপরে বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে কলাপাড়ার ধানখালী ইউনিয়নের লোন্দাগ্রামে পৌঁছান তিনি।
প্রধানমন্ত্রী পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় পায়রা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উন্নয়ন কর্মসূচি পরিদর্শন করবে। পরিদর্শন শেষে বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে ক্ষতিগ্রস্থদের জন্য নির্মিত ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ আবাসনের ঘরের চাবি তাদের হাতে হস্তান্তর করবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী আরও ১৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন। প্রকল্পগুলো হচ্ছে-পটুয়াখালী সরকারী কলেজে নবনির্মিত ১৩২ আসন বিশিষ্ট ৫তলা ছাত্রীনিবাস নির্মাণ, পটুয়াখালী সরকারী কলেজে নবনির্মিত একাডেমিক কাম-এক্সমিনেশন হল নির্মাণ, হাজী আক্কেল আলী হাওলাদার কলেজে ৪-তলা বিশিষ্ট নবনির্মিত একাডেমিক ভবন নির্মাণ, ইসহাক মডেল ডিগ্রী কলেজে ৪-তলা বিশিষ্ট নবনির্মিত একাডেমিক ভবন নির্মাণ, কুয়াকাটা খানাবাদ কলেজে ৪-তলা বিশিষ্ট নবনির্মিত একাডেমিক ভবন নির্মাণ, মুক্তিযোদ্ধা মেমোরিয়াল কলেজে ৪-তলা বিশিষ্ট নবনির্মিত একাডেমিক ভবন নির্মাণ, আলহাজ¦ জালাল উদ্দিন কলেজে ৪-তলা বিশিষ্ট নবনির্মিত একাডেমিক ভবন নির্মাণ, সুবিদখালী ডিগ্রী কলেজে ৪-তলা বিশিষ্ট নবনির্মিত একাডেমিক ভবন নির্মাণ, দুমকি জনতা ডিগ্রি কলেজে ৪-তলা বিশিষ্ট নবনির্মিত একাডেমিক ভবন নির্মাণ, দুমকি উপজেলায় শতভাগ বিদ্যূতায়ন, মির্জাগঞ্জ ৩৩/১১ কেভি বিদ্যূৎ উপকেন্দ্র, ক্ষমতা ১০/১৪ এমভিএ এবং পায়রা সমুদ্র বন্দরের শেখ হাসিনা সড়ক, পায়রা সমুদ্র বন্দরের সার্ভিস জেটি, পায়রা সমুদ্র বন্দরের মসজিদ, পায়রা সমুদ্র বন্দরের অফিসার্স গেষ্ট হাউজ, পায়রা সমুদ্র বন্দরের স্টাফ ডরমিটরি।
এ ছাড়াও কলাপাড়ার ধানখালী ইউনিয়নের লোন্দাগ্রামে আরো পাঁচটি প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় তিনি আরো ১৬টি উন্নয়ন কর্মকান্ডের ফলক উম্মোচন করবেন।
পটুয়াখালী সরকারী কলেজে ৫-তলা বিজ্ঞান ভবন, মির্জাগঞ্জে কাঠালতলি জিসি-পটুয়াখালী বেতাগী আরএসডি (থানা ব্রিজ) সড়কের শ্রীমন্ত নদীর ওপর ৯৬ মিটার ব্রিজ, কলাপাড়া উপজেলায় কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, মির্জাগঞ্জ উপজেলায় কৃষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র এবং পায়রা সমুদ্র বন্দরের জন্য ভূমি অধিগ্রহণে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ছয়টি পুনর্বাসন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী।