ফাইল ফটো

বুধবার দুপুরে নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, চাঞ্চল্যকর এ মামলাটি যেন দ্রুত নিষ্পত্তি করা যায়, সে বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়া হবে।

২০১৬ সালে রাজধানীর গুলশানে হলি আর্টিজানে ২২ জনকে হত্যার দায়ে নব্য জেএমবির সাত সদস্যের ফাঁসির রায় দেন আদালত। অপরাধে সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত না হওয়ায় একজনকে খালাস দেওয়া হয়।

২০১৬ সালের ১ জুলাই রাতে হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলায় বিদেশি নাগরিকসহ ২০ জন নিহত হন। জঙ্গিদের গুলিতে নিহত হন দুই পুলিশ সদস্যও। পরে অভিযানে পাঁচ জঙ্গি নিহত হন। ঐ ঘটনায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে গুলশান থানায় একটি মামলা করে পুলিশ।

২০১৯ সালের ১৭ নভেম্বর এ মামলার বিচারকাজ শেষ হয়। ঐদিনই আদালত রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর ঘোষিত রায়ে মামলার আট আসামির সাতজনকে মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে বেকসুর খালাস দেন আদালত। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত প্রত্যেক আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করা হয়।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- জাহাঙ্গীর হোসেন ওরফে রাজীব গান্ধী, আসলাম হোসেন ওরফে র্যাশ, আব্দুস সবুর খান, রাকিবুল হাসান রিগ্যান, হাদিসুর রহমান, শরিফুল ইসলাম ওরফে খালেদ ও মামুনুর রশিদ রিপন।

এছাড়া ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার বিষয়ে সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত না হওয়ায় মিজানুর রহমান ওরফে বড় মিজানকে বেকসুর খালাস দেন আদালত।